ইটোরিকক্সিব ট্যাবলেট: ব্যথা, প্রদাহ ও আর্থ্রাইটিসের জন্য সঠিক ডোজ ও নির্দেশিকা"যত
ইটোরিকক্সিব ট্যাবলেট: ব্যথা, প্রদাহ ও আর্থ্রাইটিসের জন্য সঠিক ডোজ ও নির্দেশিকা"যত
ব্যবহার সমূহ: অস্টিওআথাইটিস রিউমাইটেড আর্থ্রাইটিস ও অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী মাংসপেশী ব্যাধি তীব্র ব্যথা ও ডেন্টাল সার্জারি, মাসিক পরবর্তী ব্যথা ও প্রদাহ উপশমে নির্দেশিত
আমি কিভাবে এটা গ্রহণ করবো?: এ জাতীয় ওষুধ মুখে খেতে হয় ওষুধটি মুখে নিয়ে এক গ্লাস পানি দিয়ে গিলে ফেলুন ওষুধটি চুষে খাওয়া বা ভেঙ্গে বা গুড়া করে খাওয়া যাবেনা।
ডোজ: প্রাপ্তবয়স্ক ও কৈশোর প্রাপ্ত: ১৬ বছরের ঊর্ধ্বে: ৬০- ১২০ মিলিগ্রাম দিনে একবার
বিভিন্ন কারণে ওষুধের মাত্রা তারতম্য হতে পারে ডাক্তার যেভাবে পরামর্শ দিয়েছে ঠিক সেভাবে ওষুধ গ্রহণ করুন আপনার প্রেসক্রিপশনে নির্দেশনা বলি অনুসরণ করুন।
যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না: যেসব রোগীদের এই ওষুধের প্রতি সংবেদনশীলতা থাকে তাদের জন্য এটা ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: মুখ শুকিয়ে দেওয়া স্বাদে গন্ডগোল মুখে ক্ষত পেট ফাঁপা কোষ্ঠকাঠিন্য রুচি ও ওজনের পরিবর্তন বুকে ব্যথা অবসাদ ইনফ্লুয়েঞ্জা মতো উপসর্গ এবং মাংসপেশির ব্যথা।
সতর্কতা ও সতর্কবাণী:
ইটোরিকক্সিব-এর প্রতি অতিসংবেদনশীলতা, সক্রিয় পেপটিক
আলসার, পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণ, ইনফ্লামেটর বাওয়েল ডিজিজ,
তীব্র কনজেসটিভ হার্ট ফেইলিওর এবং ১৬ বছর বয়সের নীচে
শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
যে সব রোগীর ক্ষেত্রে এসিটাইল স্যালিসাইলিক এসিড বা অন্যান্য
ননস্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী ওষুধ ব্যবহারের ফলে হাঁপানী, তীব্র
রাইনাইটিস, নাকের পলিপ, আর্টিকারিয়া পরিলতি হয়, সে সব
রোগীর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
আপনি যদি মনে করেন যে আপনি এই ঔষুধ অত্যধিক পরিমানে
ব্যবহার করে ফেলেছেন তবে জরুরি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
অথবা হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।
অতিরিক্ত মাত্রার ক্ষেত্রে, রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
গ্রহণ করা উচিত।
কিছু ঔষুধের ক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিক ল্যাভেজের মাধ্যমে পেট খালি করা
হয়। রোগীকে সাবধানে পর্যবেক্ষণ করা উচিত (ইসিজি পর্যবেক্ষণ
সহ) এবং লক্ষণমূলক এবং সহায়ক চিকিৎসা দেওয়া উচিত।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদান কালে ব্যবহার: সুফলের মাত্রির সম্ভাবনা থেকে বেশি হলে গর্ভাবস্থার পথ ও মাঝের তিন মাসের ব্যবহার করা যেতে পারে এই ওষুধটি মাতৃদুগ্ধে নিঃসত হয় কিনা তা জানা যায়নি.


কোন মন্তব্য নেই